পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইসলাম অর্থ শান্তি নয়, ইসলাম অর্থ আত্মসমর্প

অনেকেই ইসলাম শব্দের অর্থ করেন শান্তি। বর্তমানে বিভিন্ন রাজনৈতিক বক্তৃতায়, আলোচনায় প্রাজ্ঞজনেরা ইসলামকে শান্তির  ধর্ম বলে আখ্যায়িত করে থাকেন, তাদের সারবক্তব্য হল ইসলাম খুব নিরীহ, গোবেচারা টাইপের একটি ধর্ম। অনেকটা খ্রীস্টবাদের একগালে চড় দিলে আরেক গাল পেতে দাও, তোমার কোর্তা নিয়ে গেলে জোব্বাটিও দিয়ে দাও -এমন। আসলেই কি তাই? বরং এটা সত্যের চরম অপলাপ। উদ্দেশ্য প্রণোদিত

নাস্তিক্যবাদ কি নতুন কিছু না আগেও ছিল ? অবিশ্বাসীদের মন্তব্য তখন কেমন ছিল ?

নাস্তিকতা বিষয়টি নতুন কোন বিষয় নয়, মানব জাতির ধর্মীয় অবস্থা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর প্রাচীন কাল থেকেই একদল মানুষ আল্লাহকে "রব" হিসেবে স্বীকৃতি না দিয়ে তারা প্রকৃতিবাদী হয়েছে। হুদ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জাতির মধ্যে এই জাতীয় চিন্তা-ভাবনা বিরাজমান ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। জীবন ও জগত সম্পর্কে তাদের ধারণার বহিঃপ্রকাশ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, তারা বলতোঃ

কওমি মাদরাসা ও সরকার : কে কার প্রতিপক্ষ

গত ৫ আগস্ট দেশের শিক্ষাবিদ ও সমাজের সর্বস্তরের জনগণের মতামত ও পরামর্শ চেয়ে শিক্ষা আইন ২০১৩-এর খসড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষা আইন ২০১৩ (খসড়া) প্রণয়ন করা হয়েছে সেই শিক্ষানীতিকে বাস্তবায়ন করার জন্যই। একই দিন শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এর সুপারিশের আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ধর্মনিরপেক্ষতা মুসলিম নির্যাতনের আধুনিক হাতিয়ার।

কিছুদিন আগে মফস্বলের এক দ্বীনদার শিক্ষিত তরুণের সঙ্গে সাক্ষাত। এক বাসা থেকে প্রাইভেট পড়িয়ে তিনি বের হয়েছেন মাত্র। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেল, চাকরির বাজারের মন্দা ও পক্ষপাতিত্বের কারণে গত কিছুদিন ধরেই তার চাকরিটা হচ্ছে হচ্ছে করেও হয়নি। সরকারি চাকরি পেতে গেলে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের লিখিত সুপারিশনামা লাগে বলে সে পথে হাঁটা তার পক্ষে সম্ভব হয়নি। তাছাড়া একটি

নবীদের ওয়ারিসদের দায়িত্ব, অবদান ও মূল্যায়ন ।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। কিভাবে কোন পদ্ধতীতে ইবাদত করবে তার প্রকৃতি, ধরণ, নিয়ম নীতি দিয়েছেন। প্রত্যেক যুগে এই উদ্দেশ্যে আল্লাহ পাক তার পক্ষ থেকে একটি করে গ্রন্থ এবং একজন করে বার্তাবাহক বা পথ নির্দেশক পাঠিয়েছেন। যাদেরকে নবী বা রাসুল বলে জানি।আর এই রিসালাত এবং নবুওয়াতের সমাপ্তি হয়েছে বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সা. এর মাধ্যমে। বিশ্ব

কিয়ামতের পূর্বে যে সকল আলামত দেখা যাবে, সহীহ হাদীস অনুসারে তার কয়েকটির বিবরণ

“বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম” কিয়ামতের পূর্বে যে সকল আলামত দেখা যাবে, সহীহ হাদীস অনুসারে তার কয়েকটির বিবরণ নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ (০১) আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যখন গানীমাতের মালকে ব্যক্তিগত সম্পদরূপে ব্যবহার করা হবে, আমানাতকে গানীমাতের মাল মনে করা

স্বাগতম আমার সাইটে

আলহাদুলিল্লাহ, আল্লাহ (সুঃ) এর দুয়ারে লাখো শুকর গুজার করছি যিনি অনেকটা পরে হলেও একটি ক্ষুদ্র ইসলামিক সাইট সম্পাদন করার তৌফিক এনায়েত করেছেন। সাইটটিতে এখন থেকে বিভিন্ন ইসলামি আর্টিকেল,  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গবেষণা প্রতিবেদন, ইসলামি অডিও-ভিডিও, ই-বুক, ইসলামি নাশিদ, ফতোয়া, বিষয় ভিত্তিক কুরআন-হাদীস, ভ্রান্ত মতবাদ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে নিয়মিত আপডেট করা হবে ইনশা আল্লাহ। সাথেই থাকুন। আপনার যে কোন মন্তব্য, চাওয়া-পাওয়া, ফতোয়া জিজ্ঞাসা ইত্যাদি আমাদের সাথে যোগযোগ করতে লিখুন এখানে